¤পৃথিবী আজ চলছে অন্যায় অবিচার সংঘাতের পথে,কেউ বোঝে না কারো জ্বালা করছে শুধু নিজ স্বার্থে।
¤মানব আজ অন্যের করছে হৃদয় চিহৃ পানে, বলবো তাই বাঁচতে চাই না আমি এই সুন্দর ভুবনে।
¤মানব আজ অন্যের করছে হৃদয় চিহৃ পানে, বলবো তাই বাঁচতে চাই না আমি এই সুন্দর ভুবনে।
¤এই সুন্দর ভুবন খানি হতে চলেছে কয়লার চূর্ন খনি, কালো এক ছায়া এসে করছে ভূবনে যে জয়োধ্বনি।
¤উর্ধ্য লোক মান ধনে করছে তারা ছোটকে যে দর্প,বাঁচতে চাই না আমি সুন্দর ভুবন ছেড়ে চলে যাবো।
¤উর্ধ্য লোক মান ধনে করছে তারা ছোটকে যে দর্প,বাঁচতে চাই না আমি সুন্দর ভুবন ছেড়ে চলে যাবো।
¤স্বার্থপরতা ও হিংসা বিদ্বেশ বিরাজ করছে শুধু সর্বক্ষুনে, মানব আজ কেউ গড়ে না প্রিতি ও সৌন্দর্যের বন্ধনে ।
¤বাহিরে সর্বে করে বংশ,জাত আর সৌন্দর্যের ব্যবধানে,সর্বত্র মৈত্রীর ভাব থাকবে না আর সুন্দর ভুবনে।
¤¤¤
¤¤¤
¤বাহিরে সর্বে করে বংশ,জাত আর সৌন্দর্যের ব্যবধানে,সর্বত্র মৈত্রীর ভাব থাকবে না আর সুন্দর ভুবনে।
¤¤¤
¤¤¤
¤¤¤
¤¤¤
কবিতাটি অনেক আগেই লিখেছিলাম ।তখন হয়তো মরার ইচ্ছাটাই বেশি ছিল।কিন্তু এখন বেঁচে থেকে মরার মতো করে সত্যের খোঁজে নেমেছি।উপরোক্ত কথাগুলা অনেক আগের কিন্তু ক্যামনে লিখছিলাম এটায় ভাবার বিষয় । তখন তো তেমন চিন্তাচেতনা ছিল না।কখনো আমি মানুষ কিংবা প্রকৃতি নিয়ে ভাবতাম না যদিও এখন অল্প করে একটু ভাবতে শুরু করছি ।তাই এখন বলতে পারি "i will never get everything in my life but now i will get enough"।একদিন মা আমাকে বলেছিল ¤ব্যাটা মন দিয়া পড়ালেখা করিস'অন্য কোন কিছুর চিন্তা করিস না আর হে বাড়ির চিন্তা একদম করিস না !তখন আমি সাথে সাথে আমার মাকে একটা প্রশ্ন করেছিলাম "ও মা: চিন্তা ক্যামনে করে ?চিন্তা কি জিনিস?মা আমাকে উওর দেয় নি ,শুধু বলছে একটু বড় হইলে নিজে বুঝবি রে ?হা হা সত্যি এখন এমন চিন্তা করি যে মা বাবাকে ছাড়া আর কিছুই বিশ্বাস করতে পারছি না ।এখন আমার ক্ষেত্রে কোন কিছুতে বিশ্বাস করাটা যেমন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়েছে ঠিক তার চেয়ে কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে কোন কিছুতে অবিশ্বাস করাটা ।কারন হয়তো তখন কেউ থাকবে না পাশে ।তাই বলে কি আমি সত্যকে না জেনে পিছিয়ে পরে থাকবো । কেউ যখন কোন নির্দিষ্ট বংশ,ধর্ম,জাত নিয়ে থাকে তখন তাঁরা তাদের ঘোল টক হলেও ভালো বলতে দ্বিধাবোধ করে না।নিজের কে না চায় সুনাম,যদিও ভুল তবু চোখের কোনায় ভুলের সেই খুটো কিছু মনে হয় না ।কিন্তু অন্যের অল্প পরিমান দোষ নিয়ে সমালোচনার পাহার গড়ে তুলে।।তাই বেরিয়ে পড়ে এলাম""you will never find the true information,if you don't let go to your own place""একটা কথা মনে পড়ে গেল "গর্তে গেলে কূপজল কয়,গঙ্গায় গেলে গঙ্গাজল হয়, মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়; ভিন্ন জানায় পাত্র অনুসারে!"মানুষ আজ বলছে জাতের কথা,ধর্মের গৌরব করে যথা-তথা ।।কিন্তু কিসের লোভে ??আসলে আমি কোথাও যেতে চাই না আর,কারন ছোট বেলায় শুনেছিলাম অতি লোভে তাঁতি নষ্ট ,তাই পরলোকে সুখ নাহি পেতে চাবো বরং ইহলোকে মানবর্ধমকে সবার উপরে স্থান দিয়ে এই নষ্ট মানব ভ্রষ্ট পথিকের অল্প একটু সুখ হলেই চলবে ।এতেই খুশি আমি।যেহেতু শুরুটা "যাবো ছেড়ে ভুবন ফেলে" ,তাই শেষটা হোক এই রকমে" কবরে কীট পতঙ্গের খাবার কিংবা আগুনে ছাই হওয়ার চেয়ে মানুষের কল্যানে দেহ দান করাই হোক সর্বকালের শ্রেষ্ঠ দান" ।ধন্যবাদ
¤¤¤
কবিতাটি অনেক আগেই লিখেছিলাম ।তখন হয়তো মরার ইচ্ছাটাই বেশি ছিল।কিন্তু এখন বেঁচে থেকে মরার মতো করে সত্যের খোঁজে নেমেছি।উপরোক্ত কথাগুলা অনেক আগের কিন্তু ক্যামনে লিখছিলাম এটায় ভাবার বিষয় । তখন তো তেমন চিন্তাচেতনা ছিল না।কখনো আমি মানুষ কিংবা প্রকৃতি নিয়ে ভাবতাম না যদিও এখন অল্প করে একটু ভাবতে শুরু করছি ।তাই এখন বলতে পারি "i will never get everything in my life but now i will get enough"।একদিন মা আমাকে বলেছিল ¤ব্যাটা মন দিয়া পড়ালেখা করিস'অন্য কোন কিছুর চিন্তা করিস না আর হে বাড়ির চিন্তা একদম করিস না !তখন আমি সাথে সাথে আমার মাকে একটা প্রশ্ন করেছিলাম "ও মা: চিন্তা ক্যামনে করে ?চিন্তা কি জিনিস?মা আমাকে উওর দেয় নি ,শুধু বলছে একটু বড় হইলে নিজে বুঝবি রে ?হা হা সত্যি এখন এমন চিন্তা করি যে মা বাবাকে ছাড়া আর কিছুই বিশ্বাস করতে পারছি না ।এখন আমার ক্ষেত্রে কোন কিছুতে বিশ্বাস করাটা যেমন কঠিন হয়ে দাঁড়ায়েছে ঠিক তার চেয়ে কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে কোন কিছুতে অবিশ্বাস করাটা ।কারন হয়তো তখন কেউ থাকবে না পাশে ।তাই বলে কি আমি সত্যকে না জেনে পিছিয়ে পরে থাকবো । কেউ যখন কোন নির্দিষ্ট বংশ,ধর্ম,জাত নিয়ে থাকে তখন তাঁরা তাদের ঘোল টক হলেও ভালো বলতে দ্বিধাবোধ করে না।নিজের কে না চায় সুনাম,যদিও ভুল তবু চোখের কোনায় ভুলের সেই খুটো কিছু মনে হয় না ।কিন্তু অন্যের অল্প পরিমান দোষ নিয়ে সমালোচনার পাহার গড়ে তুলে।।তাই বেরিয়ে পড়ে এলাম""you will never find the true information,if you don't let go to your own place""একটা কথা মনে পড়ে গেল "গর্তে গেলে কূপজল কয়,গঙ্গায় গেলে গঙ্গাজল হয়, মূলে এক জল, সে যে ভিন্ন নয়; ভিন্ন জানায় পাত্র অনুসারে!"মানুষ আজ বলছে জাতের কথা,ধর্মের গৌরব করে যথা-তথা ।।কিন্তু কিসের লোভে ??আসলে আমি কোথাও যেতে চাই না আর,কারন ছোট বেলায় শুনেছিলাম অতি লোভে তাঁতি নষ্ট ,তাই পরলোকে সুখ নাহি পেতে চাবো বরং ইহলোকে মানবর্ধমকে সবার উপরে স্থান দিয়ে এই নষ্ট মানব ভ্রষ্ট পথিকের অল্প একটু সুখ হলেই চলবে ।এতেই খুশি আমি।যেহেতু শুরুটা "যাবো ছেড়ে ভুবন ফেলে" ,তাই শেষটা হোক এই রকমে" কবরে কীট পতঙ্গের খাবার কিংবা আগুনে ছাই হওয়ার চেয়ে মানুষের কল্যানে দেহ দান করাই হোক সর্বকালের শ্রেষ্ঠ দান" ।ধন্যবাদ


No comments:
Post a Comment